হ্যালোডেস্ক
বর্ষার মৌসুম প্রায় শেষের দিকে। চলছে আশ্বিন মাস। তবে এ মাসেও বৃষ্টি যে হয় না তা না। থেমে থেমে বৃষ্টি হয় সারা মাস জুড়ে। আবার মাঝে মধ্যে ঝাঁঝালো রোদেরও দেখা মেলে। তাই বর্ষায় একমাত্র ভরসা হতে পারে ছাতা। বর্ষা মৌসুমে রাস্তাঘাট কাদায় আর জলে পরিপূর্ণ থাকবে, দাঁড়িয়ে কাকভেজা হতে হবে- এটা কোনটাই নতুন কিছু না। বৃষ্টির মৌসুমে বৃষ্টি হবে আবার দৈনন্দিন কাজও চলবে। কাজের তাগিদে বৃষ্টির ঘনত্ব যাইহোক সবাই চলে আসে যে যার কাজে। এ সময় বাসা থেকে বেরোতে হলেও ছাতা সাথে রাখতেই হবে তা না হলে অগত্যাই বৃষ্টিতে ভিজতেই হবে। সবাই বৃষ্টির হাত থেকে যেমন রক্ষা পেতে চায়, ঠিক তেমনি এসব সাজসজ্জায় ফ্যাশনকেও গুরুত্ব দেয়। আজকাল নানা রঙবেরঙের ছাতা পাওয়া যায়। এতে বৃষ্টির হাত থেকে যেমন রক্ষা পাওয়া যায়, তেমনি সাজসজ্জায় আসে ফ্যাশনের ছোঁয়া।
বর্ষার মৌসুমে পোশোকের সাথে মিলিয়ে ছাতা কেনা যায়। এটা রুচির বড় পরিচায়ক। এখন বাজারে বাহারি সব রকমের ছাতা পাওয়া যায়। যা দেখতে বেশ সুন্দর এবং অনায়াসে বহনযোগ্য। এ ছাড়াও মানসম্পন্ন ফ্যাশনেবল ফোল্ডিং বাজারে পাওয়া যায়। একটু খোঁজ নিলে পাশের বাজারেই পেয়ে যাবেন বাহারি রঙ ও ডিজাইনের ছাতা।
আমাদের দেশে তৈরি ছাতার বাজার ভারত, চীন, কোরিয়া, জাপানসহ বিভিন্ন দেশ প্রায় পুরোটাই দখলে নিয়েছে। বর্তমানে টিপ ছাতা, দুই ফোল্ডিং, তিন ফোল্ডিংয়ের ছাতা অত্যন্ত স্বল্প সময়ের মধ্যে ক্রেতাসাধারণের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ছাতাগুলো তেমন একটা টেকসই না হলেও দামে কম, আকারে ছোট ও দেখতে সুন্দর। সব মিলে এসব ছাতা দেশের বাজার এখন ছেয়ে গেছে। বর্তমান বাজারের নানা স্টাইলিশ ছাতার প্রভাব লক্ষ্য করার মতো। রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটগুলোতে পাবেন সুলভ্যমূল্যে প্রিন্টেড কিংবা রঙিন ছাতা।
বর্ষায় একটি ছাতা নিয়ে আপনি নিজে না ভিজেও নির্বিঘ্নে ঘোরাফেরা করতে পারবেন।
Add Comment